‘হাসিনা দিল্লিকে ঢাকা অ্যাটাক করতে বলেছিলেন’ আমার দেশের নির্বাহী সম্পাদক ও প্রধান প্রতিবেদক সৈয়দ আবদাল আহমেদের ওই প্রতিবেদনটি শুধু পত্রিকায়ই নয় আমার দেশ-এর ইউটিউব চ্যানেলেও প্রকাশিত হয়। মাত্র ১২ ঘণ্টার ব্যবধানে ওই প্রতিবেদনটির ভিউ হয় ১০ লাখেরও বেশি।
ঘটনাটা ঘটাল ছাত্ররা। এই তরুণরাই অতীতে বড় বড় ঘটনা ঘটিয়েছে। রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনের তারাই ছিল সংগঠক; এমনকি তার আগে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার আন্দোলনেও তাদেরকেই দেখা গেছে সামনের সারিতে। ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানে ছাত্ররা সামনে না থাকলে বিজয় সম্ভব হতো না। মুক্তিযুদ্ধেও তরুণরাই ছিল প্রধান। এরশাদবিরোধী আন্দোলনও তার
পাঠ্যপুস্তকে দুই ধরনের পরিমার্জন করা হয়েছে, এটা খুবই জটিল কাজ। এরপরও আমরা আশা করছি জানুয়ারির শুরুতেই সব শিক্ষার্থীর হাতে পাঠ্যপুস্তক পৌঁছাতে সক্ষম হব। ইতোমধ্যে প্রাথমিকের বেশিরভাগ পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণ শেষে জেলা পর্যায়ে বিতরণের কাজ শুরু হয়েছে। আনুষ্ঠানিকতা শেষে মাধ্যমিকের পাঠ্যপুস্তকও মুদ্রণের কাজ দ্রু
তাহলে কেন ব্লগার হত্যার পটভূমি তৈরির জন্য মাহমুদুর রহমানকে বলির পাঁঠা বানিয়ে সেক্যুলাররা ক্রুশে বিদ্ধ করেছে যিশুর মতো? এর কারণ কী এই যে, তিনি যেন তাদের সব আদিপাপকে ধারণ করে ক্রুশে ঝুলে থাকেন। আর নিষ্পাপ শাহবাগী সেক্যুলাররা তাদের পাপ থেকে মুক্তি পেয়ে পুনরুত্থিত হয়।
আমাদের নিউজে কেউ ছাড় পাবে না। আজকের দিনটি আমার দেশ পরিবারের জন্য অতি আনন্দঘন মুহুর্ত। গত সাড়ে ১১ বছর আমাদেরকে কোন কথা বলতে দেয়নি।
উপনিবেশবিরোধী লড়াইয়ের মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জনকারী পূর্ব তিমুর যখন বাংলাদেশিদের সহায়তায় সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠা ও নির্বাচনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র নির্মাণে সফল হয়েছে, যেখানে মুক্ত সংবাদমাধ্যম সূচকে তারা পাশ্চাত্যের উন্নত গণতন্ত্রের অনেক দেশকে পেছনে ফেলে এগিয়ে যেতে পেরেছে, সেখানে বাংলাদেশের ক্রমাব
বাঙালি জাতিবাদী ফ্যাসিস্ট শক্তির পতনের পর আমরা দেখছি ধর্মীয় পরিচয়বাদী বা ধর্মবাদী ফ্যাসিস্ট শক্তি মাথাচাড়া দিয়েছে। এটা অস্বাভাবিক কিছু নয়। ফ্যাসিবাদ ও ফ্যাসিস্ট শক্তির যেমন সেক্যুলারে রূপ রয়েছে, তেমনি তার ধর্মীয় পরিচয়বাদী রূপও রয়েছে। শুধু পাশ্চাত্য বা গ্রিক-খ্রিস্টীয় চিন্তা ও রাষ্ট্রব্যবস্থার নজিরক
অভিযোগপত্রে বলা হয়, দীর্ঘদিন ধরে আমরা সততার সঙ্গে হাসপাতালের বিভিন্ন বিভাগের অতি মূল্যবান বায়োমেডিক্যাল যন্ত্রপাতিসমূহ মেরামত, রক্ষণাবেক্ষণ, মেশিন অপারেশন প্রশিক্ষণ, ডকুমেন্টস সংরক্ষণ, ইনস্টলেশন এবং কমিশনসহ বায়োমেডিক্যাল বিভাগের বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করে আসছি।
নতুন যাত্রার প্রাক্কালে আমার দেশ-এর কাছে আমাদের প্রত্যাশাও অনেক। মনে রাখতে হবে, এটা ২০১৩ সাল নয়, ২০২৪ সাল। এত দিনে পৃথিবী আমূল বদলে গেছে। সংবাদ, সাংবাদিকতা, প্রিন্ট, ছাপা, উপস্থাপনা ইত্যাদিতে এসেছে বিরাট পরিবর্তন। ২০১৩ সালে বন্ধ হওয়া আমার দেশ যেন ১৩ থেকেই যাত্রা শুরু না করে।
আমার দেশ কোনো দল বা গোষ্ঠীকে সমর্থন করবে না। সবসময়ই অগণতান্ত্রিক শক্তি ও নব্য ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে তার লেখনী অব্যাহত রাখবে।